নারীকে আকর্ষণের ১০ উপায়
|
প্রতিদিন একই ভাবে যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন
উত্তেজনা হ্রাসের ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে পারে।এখানে কয়েকটি টিপসের আলোচনা
করা হবে যাতে করে উত্তেজনা বৃদ্ধিতে আপনি কিছুটা হলেও ফলপ্রসূ হন।
নারী উপরে
এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ নারীর যোিতে ৪৫ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে প্রবেশ
করাবে নারী এবং নারী পুরুষের অনুত্থিত লিঙ্গকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে
একে সুদৃঢ় করে তুলবে।সে তার স্তন, ভগাঙ্কুর এবং পশ্চাৎ প্রদেশের ব্যবহারে
পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলবে।এতে করেও যদি পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হয় তবে একই
ভাবে পুনর্বার দেখা যেতে পারে।
জি – স্পটসেক্স
এতে করে নারী দুহাঁটু গেড়ে অনেকটা কুকুরের মতো বসবে।পুরুষ তার লিঙ্গ
প্রবেশ করাবে।নারীর সবচেয়ে যৌন অঞ্চল মানে হলো ভগাঙ্কুর।পুরুষের লিঙ্গ
একবার এতে ছোঁয়ালেই নারীর যৌনানুভূতি প্রবল হয়।এতে করে পুরুষেরও যৌন
অনুভতি দৃঘ হবার কথা।নারী পুরুসকে এই ভাবেও উত্তেজিত করতে পারে।যৌন
বিজ্ঞানীরা একে জি – স্পটসেক্স বলে।কেননা এতে করে নারী ইংরেজী জি অক্ষরের
মতো আসন নিয়ে বসে।
পৌন পুনিকতা
পুরুষ তার উত্তেজনা বাড়াতে নারীর যোনি মুখে তার লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর
পূর্বে নারীর নিচের দিককার অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ
বা মুখের স্পর্শ ঘটাতে পারে।এতে করে পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
আধুনিক হটস্পট
যৌনবিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীরই যৌন উত্তেজক।বিশেষ করে পেটের এবং
তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মক
ভাবে লুকিয়ে থাকে।তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে।পুরুষদের
তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে।এতে করে
পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
পুরোশরীর
জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে।নারীর যোনি মুখের
পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বাদিয়ে
নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়।এছাড়াও
ভালভাবে নখছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও তাকে
তীব্র যৌনকাতর করে ফেলতে পারে।এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ
করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে।
নারীর অধিগ্রহণ
পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌনাঞ্চ লগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে
যাবে।অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।এতে
করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়েউ ঠবে।একে নারীর অধিগ্রহণ বলাহয়।
মৌখিক তীব্রতা
সাধারণ ভাবে এটা ওরালসেক্স।নারী পুরুষের লিঙ্গ, লিঙ্গদেশ এবং
লিঙ্গমুন্ডের অগ্রভাগে চুমু দিয়ে, অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে
চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে।আবার নারী পুরুষের লিঙ্গকে মুখের ভেতর বারবার
প্রবেশ এবং বের করতে পারে।এতে করেও পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা
কমে যাবে।
মুখোমুখি
নারীকে শুয়ে পুরুষ কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পর পরস্পরের দিকে
যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে নারী-পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
পুরুষের অন্ডকোষ
অনেক পুরুষ এই ব্যাপারটিতে অজ্ঞ।তাদের অন্ড কোষের মধ্যে সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ কিছু যৌনতা লুকানো থাকে।নারী যখন পুরুষের অন্ডকোষে হাত দেয়
কিংবা তাতে মৃদু চাপ সৃষ্করে, তখনও পুরুষ বিশেষ এক ধরনের আনন্দ পেতে
পারে।পুরুষের অন্ড কোষ যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে।নারীর মৃদু হাত বোলানোতেও এই
উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।
ত্বকের উত্তেজনা
বহু পুরুষের যৌনাঞ্চলের ত্বকেই বিশেষ ধরনের উত্তেজনা থাকে।নারীর স্পর্শে
সেটা বেড়ে যায়।যেমন-পুরুষের লিঙ্গের ত্বকে নারীর চুমু দেয়া কিংবা চুষে
ফেলাতে পুরুষ যৌন উত্তেজনায় অস্থির হয়ে উঠতে পারে।এটি পুরুষের চরম
উত্তেজনার প্রথম স্তর।নারী তাকে চূড়ান্ত উত্তেজনার জন্য তার লিঙ্গমুন্ডকে
বারবার চুষতে পারে, এতে করে পুরুষের অবস্থা অধিক কাতর হয়ে উঠবে।তবে নারীকে
লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন তার দাঁত পুরুষের লিঙ্গে ক্ষতের সৃষ্টি না
করে।কেননা চরম অবস্থায় উভয়েই বোধ জ্ঞান কিছুটা হারিয়ে ফেলতে পারে।
0 comments:
Post a Comment