জরায়ুমুখের প্রদাহ
|জরায়ু মুখ বা সার্ভিক্সে সংক্রমণ হয়ে লাল হয়ে যাওয়া বা ঘা হওয়াকে জরায়ুমুখের প্রদাহ বা সারভিসাইটিস বলে৷
কারণ
· প্রসব বা গর্ভপাতের পর সংক্রমণ
· জরায়ু মুখ ছিঁড়ে গিয়ে সংক্রমিত হওয়া৷ যেমন :
- প্রসবের সময় শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থানের কারণে জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
- অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসব করানোর সময় জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
- ডিএন্ডসি করানোর সময় জরায়ু মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
· গনোরিয়া হলে
· অদক্ষ দাই-এর সাহায্যে প্রসব করানো হলে, যেমন
- প্রসবের সময় হওয়ার আগেই হাত দিয়ে প্রসব পথে বার বার পরীক্ষা করা
- হাতের নখ না কেটে প্রসব করানো
- প্রসবের সময় ভালো করে হাত না ধুয়ে প্রসব করানো
- সম্পূর্ণ গর্ভফুল ঠিকমতো বের করতে না পারা৷
লক্ষণ
* জরায়ুতে ও যোনিতে ব্যথা, কোমর বা তলপেট ব্যথা থাকতে পারে৷
* মাসিক ঋতুস্রাবের সময় জ্বালা ও ব্যথা হয়৷ দুই মাসিকের মাঝখানে হঠাত্ মাসিকের রাস্তায় রক্ত দেখা দিতে পারে৷
* জরায়ুর নিচের অংশ ও যোনিতে চুলকানি দেখা দিতে পারে৷
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া৷
* শরীর দুর্বল হওয়া, মাথা ঘোরা, শরীরে ব্যথা ও কাজে অনীহা৷
* জরায়ুর মুখ ছোট বা বড় হয়ে যায়
চিকিত্সা
এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে৷ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অপারেশন করতে হবে৷ এতে পরবর্তী সময়ে অনেক জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে৷ এমনকি ক্যান্সার হওয়ার আশংকা থেকে মুক্ত থাকা যাবে৷
প্রতিরোধ
* বিশ্রাম নিতে হবে৷
* পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে৷
* ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে৷
* প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে৷
ঔষধ সেবন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে রেজিষ্টার চিকিত্সকের পরামর্শ নিন৷ অন্যথায় কোন সমস্যার জন্য ডি.নেট দায়ী থাকবে না৷
কারণ
· প্রসব বা গর্ভপাতের পর সংক্রমণ
· জরায়ু মুখ ছিঁড়ে গিয়ে সংক্রমিত হওয়া৷ যেমন :
- প্রসবের সময় শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থানের কারণে জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
- অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসব করানোর সময় জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
- ডিএন্ডসি করানোর সময় জরায়ু মুখ ছিঁড়ে যাওয়া
· গনোরিয়া হলে
· অদক্ষ দাই-এর সাহায্যে প্রসব করানো হলে, যেমন
- প্রসবের সময় হওয়ার আগেই হাত দিয়ে প্রসব পথে বার বার পরীক্ষা করা
- হাতের নখ না কেটে প্রসব করানো
- প্রসবের সময় ভালো করে হাত না ধুয়ে প্রসব করানো
- সম্পূর্ণ গর্ভফুল ঠিকমতো বের করতে না পারা৷
লক্ষণ
* জরায়ুতে ও যোনিতে ব্যথা, কোমর বা তলপেট ব্যথা থাকতে পারে৷
* মাসিক ঋতুস্রাবের সময় জ্বালা ও ব্যথা হয়৷ দুই মাসিকের মাঝখানে হঠাত্ মাসিকের রাস্তায় রক্ত দেখা দিতে পারে৷
* জরায়ুর নিচের অংশ ও যোনিতে চুলকানি দেখা দিতে পারে৷
* ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া৷
* শরীর দুর্বল হওয়া, মাথা ঘোরা, শরীরে ব্যথা ও কাজে অনীহা৷
* জরায়ুর মুখ ছোট বা বড় হয়ে যায়
চিকিত্সা
এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে৷ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অপারেশন করতে হবে৷ এতে পরবর্তী সময়ে অনেক জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে৷ এমনকি ক্যান্সার হওয়ার আশংকা থেকে মুক্ত থাকা যাবে৷
প্রতিরোধ
* বিশ্রাম নিতে হবে৷
* পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে৷
* ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে৷
* প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে৷
ঔষধ সেবন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে রেজিষ্টার চিকিত্সকের পরামর্শ নিন৷ অন্যথায় কোন সমস্যার জন্য ডি.নেট দায়ী থাকবে না৷
0 comments:
Post a Comment